Headlines
Loading...
জিয়াউর রহমানের জীবন কাহিনী

জিয়াউর রহমানের জীবন কাহিনী

জিয়াউর রহমান (জন্ম: ১ মার্চ, ১৯৪৬) বাংলাদেশের একজন পূর্ব রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে ১৯৯১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৯৯৬ সালের ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত কার্যভার পালন করেন।

জিয়াউর রহমান জন্মগ্রহণ করেন ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা গ্রামে। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় একজন প্রমুখ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। তিনি রাষ্ট্রপতি হিসেবে অধিকার গ্রহণের পূর্বে সদ্যপিছু সময় বিভিন্ন পদে কর্মরত ছিলেন, যেমন প্রধানমন্ত্রী এবং পরমপর বিদেশমন্ত্রী।

জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি দক্ষিণ এশিয়ার একজন মুসলিম দেশে বিভিন্ন গোষ্ঠীগুলির মধ্যে সমন্বিততা ও সংহতি বিধান করার চেষ্টা করেন। তিনি নাগরিকদের মধ্যে মধ্যমার্গী ব্যক্তিগত সম্পর্ক ও সংহতি সৃষ্টির প্রচেষ্টা করেন। তাঁর শান্তিপূর্ণ ও পরিষ্কার আচরণ স্বাভাবিকভাবেই পরমাধিকার পেয়েছে।

জিয়াউর রহমানের জীবন কাহিনী

বর্তমানে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের একজন হিসেবে বিবেচিত হযজিয়াউর রহমান বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি হিসেবে পরিচিত। তিনি ১৯৯১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৯৯৬ সালের ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে কার্যভার পালন করেন। জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে অনেক জনপ্রিয় ছিলেন।

জিয়াউর রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পরিচিত ছিলেন এবং তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রেখেছিলেন। তিনি একজন বিচারপতি হিসেবেও কাজ করেন। জিয়াউর রহমান রাজনৈতিক জীবনে অনেক দক্ষিণ এশিয়ান দেশের মধ্যে সমন্বিততা ও সংহতি সৃষ্টির প্রচেষ্টা করেছেন।

জিয়াউর রহমানের শান্তিপূর্ণ ও পরিষ্কার আচরণ তাঁকে একজন প্রশংসিত রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত করেছে। তিনি একজন মধ্যমার্গী ব্যক্তিগত সম্পর্ক ও সংহতির প্রশংসিত প্রতিষ্ঠাতা।

উর রহমান একটি মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠশালায় পড়াশোনা শুরু করেন। তিনি পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং সাংস্কৃতিক অনুশীলনের পাশাপাশি রাজনীতি ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে আগ্রহী হন। তিনি রাজনীতি বিজ্ঞানে স্নাতক পড়েন এবং তাঁর অনুষদে পরীক্ষায় একজন শ্রেষ্ঠতম ছাত্র হিসেবে প্রশংসিত হন।

জিয়াউর রহমান রাজনীতি ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে নিজেকে নিখুঁতভাবে সমর্পিত করেন। তিনি অন্যান্য ছাত্রদলের সঙ্গে মিলিত হন এবং সমাজের মাধ্যমে নেতৃত্ব ও সমাজসেবায় অবদান রাখেন। তিনি প্রাথমিক স্বাধীনতা আন্দোলনে ভূমিকা পালন করেন এবং একটি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছিলেন।

জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রেখেছিলেন এবং তাঁর মহান প্রতিভা ও নেতৃত্বের জন্য তাঁকে বিভিন্ন প্রশংসা ও সম্মান প্রদান করা হয়েছে। তিনি রাষ্ট্রপতি হিসেবে কার্যভার পালন করার পূর্বে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেন।

জিয়াউর রহমানের প্রাথমিক জীবন নিয়ে বিবরণ দিয়েছি,জিয়াউর রহমানের প্রাথমিক জীবন সম্পর্কে আমাদের এই তথ্যগুলোই সংক্ষেপে সারাংশিত করতে পারি। তিনি মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠশালায় পড়াশোনা শুরু করেন এবং পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। রাজনীতি ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে তাঁর আগ্রহ জাগ্রত হয় এবং তিনি স্নাতক পর্যায়ে রাজনীতি বিজ্ঞানে পড়েন। তিনি নিজেকে সমাজের মাধ্যমে নেতৃত্ব ও সেবা প্রদানের জন্য সমর্পিত করেন। তাঁর অংশগ্রহণ করেছিলেন প্রাথমিক স্বাধীনতা আন্দোলনে এবং মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেও কর্মকর্তব্য পালন করেছিলেন। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রেখেছিলেন এবং এর ফলে তাঁকে বিভিন্ন প্রশংসা ও সম্মান প্রদান করা হয়েছে। পরে জিয়াউর রহমান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেন এবং তাঁকে পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তার অবদান

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ হলো বাংলাদেশের স্বাধীনতা লড়াই। এই যুদ্ধে জিয়াউর রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অবদান রেখেছিলেন।

জিয়াউর রহমান যুদ্ধের সময়ে ছাত্র সংগঠন চাটগাঁও ছাত্র সমাজে সক্রিয় ছিলেন এবং মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁর ভূমিকা প্রকাশ করেছেন। তিনি বিশেষভাবে গ্রামের মানুষদের মধ্যে স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। যুদ্ধের সময়ে তিনি মুক্তিবাহিনীর সদস্য হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং প্রতিটি মুক্তিবাহিনীর প্রতিষ্ঠানে তাঁকে সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল।

জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধাদের সংঘে সংগঠিত করেছিলেন এবং বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধা দলের নেতাবাড়িতে অংশ নিয়েছিলেন। তিনি মানুষের মধ্যে জাগরুকতা ও স্বাধীনতা চেতনা বিক্ষেপ করার জন্য সক্রিয় সমাজসেবার কাজে জড়িত ছিলেন। যুদ্ধের পরে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের সংঘের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিতি পান এবং তাঁকে বিভিন্ন প্রশংসা ও সম্মান প্রদান করা হয়েছ।

স্বাধীন বাংলাদেশে সামরিক পেশাজীবন

স্বাধীন বাংলাদেশে সামরিক পেশাজীবন হলো বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীগুলোতে কর্মরত ব্যক্তিদের পেশাজীবনের সংক্রান্ত অংশ। স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে বাংলাদেশ সরকার সমর্থনে বিভিন্ন বাহিনী গঠন করেছে, যেমন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী (Bangladesh Armed Forces), বাংলাদেশ পুলিশ (Bangladesh Police), বাংলাদেশ সশস্ত্র প্রশাসনিক বাহিনী (Bangladesh Rapid Action Battalion), বাংলাদেশ সৈন্য পুলিশ (Bangladesh Military Police) ইত্যাদি।

সামরিক পেশাজীবনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীগুলো দায়িত্বশীল হয়ে থাকেন দেশের সুরক্ষা ও সুরক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পালনে। সামরিক পেশাজীবনের মধ্যে বাহিনী সদস্যরা সামরিক প্রশিক্ষণ পান, যার মধ্যে সামরিক যোগ্যতা, সামরিক প্রধানতা, সমান্তরাল কার্যক্রম ও সমুদ্রী, বায়ু, ভূ-নৌ-বায়ু সংগঠনে সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ ইত্যাদি সম্পন্ন হয়ে থাকে। এছাড়াও তারা বাহিনীর যাত্রা, সাধারণ পরিচর্যা ও প্রশাসনিক কাজগুলোও সম্পাদন করেন।

বাংলাদেশে স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্তর্ভুক্ত ঘটনাবলীর একটি মৌলিক ঘটনা হলো ৭ই নভেম্বর ১৯৭১ সালের অভ্যুত্থান (Declaration of Independence)। এই তারিখে বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠিত হয়। আব্দুল জব্বার করিম সিদ্দিকি নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। সেই সাথে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন জনেরাল মহম্মদুল্লাহ ।

৭ই নভেম্বরের পরবর্তীসময়ে ঘটনাবলীতে বিশেষ উল্লেখযোগ্য ঘটনার মধ্যে রয়েছে:

মুক্তিযুদ্ধের প্রচুর যোদ্ধাদের ঐক্যবদ্ধতা ও সমর্থনের দিক থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন বিস্তার পেয়েছে। ঘটনাবলীতে মুক্তিবাহিনীগুলো বিভিন্ন অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং পড়ার সময়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ সরকার গঠিত হয়েছে। এবং বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে যার মাধ্যমে স্বাধীনতা আন্দোলন নির্দেশিত হয়।

মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা,বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পরবর্তীসময়ের ঘটনাবলী অনেকগুলো ঘটনা শামিল হয়েছে। এই ঘটনাগুলোর মধ্যে কিছুটা উল্লেখযোগ্য হলো:

মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে একটি নতুন সরকার গঠিত হয়। সেখানে মহামহিম শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেন।

যুদ্ধের পরবর্তীসময়ের ঘটনাবলীতে ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ একটি গুরুত্বপূর্ণ তারিখ। এই দিন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিন হিসাবে চিহ্নিত হয়। এই দিনে পাকিস্তানের সেনানীদের অধীনে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা আত্মসমর্পণ করেন এবং পাকিস্তানের প্রথম সামরিক প্রধান জেনারেল আয়ুব খান সরাসরি বাংলাদেশের জন্য হাকিমুল্লাহ স্বপন ও প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ কে স্বাগত করেন। এই ঘটনার পরে পাকিস্তান সেনাবাহিনী সম্পূর্ণরূপে আবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশ থেকে পরিহারিত হয়।

এই ঘটনাবলীতে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্ব, সাধারণ মানুষের সহযোগিতা, আত্মসমর্পণ ও জয়ের অনুভূতির মতো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলি ঘটে। এই ঘটনাবলী স্বাধীন বাংলাদেশের সামক্ষেত্রে পর্যালোচনা করা উচিত। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিনে পাকিস্তানের সেনানীদের অধীনে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা আত্মসমর্পণ করেন। এই দিনে পাকিস্তানের প্রথম সামরিক প্রধান জেনারেল আয়ুব খান সরাসরি বাংলাদেশের জন্য হাকিমুল্লাহ স্বপন ও প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ কে স্বাগত করেন। এই ঘটনার পরে পাকিস্তান সেনাবাহিনী সম্পূর্ণরূপে আবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশ থেকে পরিহারিত হয়।

এই ঘটনাবলীতে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্ব, সাধারণ মানুষের সহযোগিতা, আত্মসমর্পণ ও জয়ের অনুভূতির মতো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলি ঘটে। এই ঘটনাবলী স্বাধীন বাংলাদেশের সামরিক পেশাজীবন।

রাষ্ট্রপতিত্ব (১৯৭৭-১৯৮১) তার কাজের ভালো এবং খারাপ দিক

রাষ্ট্রপতিত্বের ক্ষেত্রে (১৯৭৭-১৯৮১) বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান একটি কাজগুলো করেন যা কিছু ভালো এবং কিছু খারাপ প্রতীত হতে পারে।

ভালো দিকগুলো:

জেনারেল জিয়াউর রহমানের (১৯৭৭-১৯৮১) রাষ্ট্রপতিত্বের কাজের মধ্যে কিছু ভালো দিক নিম্নলিখিত হতে পারে:

  • সামরিক স্বাধীনতা: জিয়াউর রহমানের শাসনের সময়ে বাংলাদেশের সামরিক স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার হয়েছে। তিনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশের সামরিক কর্মসূচি পুনর্গঠন করেন এবং সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেন।
  • অর্থনৈতিক উন্নয়ন: জিয়াউর রহমানের কার্যকালে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়নের কিছু ধারাবাহিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। তিনি শিল্প ও বাণিজ্য উন্নয়নের জন্য বিদেশী বিনিয়োগকে উৎসাহিত করেন এবং নিজস্ব প্রতিষ্ঠান ও উদ্যোগকে সমর্থন করেন।
  • কৃষি উন্নয়ন: জিয়াউর রহমানের শাসনে কৃষি উন্নয়নের প্রাথমিক গুরুত্ব পেয়েছে। তিনি বাংলাদেশে কৃষি উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প শুরু করেন এবং কৃষকদের জন্য ঋণ ও বীমা সুবিধা সরবরাহ করেন।
  • অশাস্ত্রুদের ন্যায়পালিকা: জিয়াউর রহমানের শাসনে নেতৃত্বে অশাস্ত্রুদের ন্যায়পালিকা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়। তিনি অশাস্ত্রুদেরন্যায়পালিকা এবং অপদানের প্রতি কঠোর ব্যবস্থা নেন। এটি অশাস্ত্রুদের বিরুদ্ধে সমর্পক অভিযান চালানোর সময়ে ব্যবহৃত হয়েছে।
  • বাংলাদেশের মহানগর উন্নয়ন: জিয়াউর রহমানের শাসনে বাংলাদেশের মহানগর এলাকাগুলোর উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। ধারাবাহিক বিনিয়োগ, সৃজনশীলতা ও পরিবেশের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প শুরু করা হয়েছে।
  • বাংলাদেশের অন্তর্বিদ্যুতি উন্নয়ন: জিয়াউর রহমান শাসন কালে অন্তর্বিদ্যুতির উন্নয়ন প্রাথমিক গুরুত্ব পেয়েছে। তিনি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং বিদ্যুৎ বাণিজ্যিকতার উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প শুরু করেন।

এগুলো কিছু উদাহরণ, যা জিয়াউর রহমানের কাজের ভালো দিকগুলো হতে পারে। তিনি বাংলাদেশের সামরিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করেন এবং জনগণের জীবনের বিভিন্ন দিকগুলোতে সুস্থিতিকরভাবে পরিচালনা করেন। তবে, এই তথ্যগুলো কেবলমাত্র একটি সংক্ষেপ।