Headlines
Loading...
হার্টের ব্যথা না গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা বুঝবেন কিভাবে?

হার্টের ব্যথা না গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা বুঝবেন কিভাবে?

এসিডিটি বা গ্যাসের ব্যথা এবং হার্ট অ্যাটাক বা মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন দুইটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস এই দুইটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই দুইটার ব্যথা কিভাবে হয়? আমরা কিভাবে বুঝতে পারি? এবং এই দুইটার গুরুত্ব কখন বেশি দিতে হবে? আমি আজকে আপনাদের সামনে একটু কিছু কথা শেয়ার করতে চাই। তো আমরা জেনে নেই যে গ্যাসের ব্যথা আমরা কিভাবে বুঝব। আমরা জানি এসিডিটি বা গ্যাস থেকে কিন্তু মানুষ অনেক মানুষের সাফার করে এবং সেটা বুঝে হোক না বুঝে হোক গ্যাসের ব্যথা মনে করে। অনেকেই আবার দেখা যায় ওষুধ খায়। দেখা যাচ্ছে যে অনেক সময় হার্ট অ্যাটাক হয়ে যায়। মানুষের অকাল মৃত্যুবরণ করতে হয়। আমি খুব কয়েকটা সিম্প্লে টিপস আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই। যেটার মাধ্যমে আমরা বুঝবে এটা এসিডিটি বা গ্যাসের ব্যথা।

হার্টের ব্যথা না গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা বুঝবেন কিভাবে

গ্যাসের ব্যথা সাধারণত আমাদের পেটের নাভির উপরিভাগে ব্যথা করে থাকে। এই ব্যথায় সাধারণত, জ্বালা, ব্যথা অনেক সময় আমাদের বুকে চলে আসে, গলায় চলে আসে, রিফ্লাক্স সবচেয়ে টক ঢেকুর ওঠে আসে। এমনকি বমি বমি ভাব হতে পারে। আবার অনেক সময় বমি হয়ে যায়। অনেকক্ষণ ধরে না খেয়ে খেয়ে থাকলে তখন কিন্তু এই ব্যাথাটা হতে পারে। আপনি কোন কিছু করতে ব্যাথাটা হয়তো বা অনুভব করতে পারছেন না।  কিন্তু দেখা যায়, পানি খাচ্ছেন, বিছানায় ছটফট করছে, বাতাস এসে বিছানায় চিৎ হয়ে শুইলে ভালো লাগে। তবে এই ব্যাথাটা কখনো আপনার বুক চেপে ধরা অথবা বাম হাতে ডান হাতে  এবং বাম হাতে ডান হাতে এই ব্যথা অনুভব হতে পারে। এই ব্যথা সাধারণত কোন একটা পয়েন্ট অথবা স্মোকিং করেন। এটা যদি আপনি কোন অ্যান্টাসিড-জাতীয় সিরাপ খান অথবা গ্যাসের ওষুধ নেন তাহলে কিন্তু ব্যথা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কমে যায়।

এখন আমরা আসি কিভাবে আমরা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথা বুঝব। হার্ট অ্যাটাক সাধারণত একটু মেডেল টালি পাথর থাকে যেমন ডায়াবেটিস উচ্চরক্তচাপ যাদের ফ্যামিলি হিস্ট্রি অফ হার্ট ডিজিজ থাকে। যারা প্রথম টেষ্টের ব্যর্থতা ভুলে তাদেরও কিন্তু হার্ট অ্যাটাক হতে পারে এবং এই ব্যাথাটা একটানা মাঝখানে বুকের মাঝখানে অস্বস্তিকর ব্যথা চাপ দেয়। আস্তে আস্তে ফ্লাচল চেপে আসে। অনেক সময় বাম হাতে আসে ডান হাতে আসতে পারে। এই ব্যাথাটা ফুলে হলে কোন কিছুতে মজা পাচ্ছেন না। ব্যাথাটা ক্রমাগত বেড়েই যাচ্ছে। এর সাথে মনে করেন যে আপনার বুক ধরফর করছে। আপনার শরীর ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। ঘাম দিচ্ছে। আপনার অস্থির লাগছে। আপনি কোন ধরনের আরাম পাচ্ছেন না আর এই ব্যথাতে যদি আপনি একজন বাজরে হাঁটাহাঁটি করেন তাহলে আবার বেড়ে যাবে। আমরা কয়েকটি টিপস আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। একটা সমস্যা কিন্তু আপনার হতে পারে। তো সেই ক্ষেত্রে আমরা কি করবো?

এক্ষেত্রে আমরা নিকটস্থ হাসপাতালে যাব। আমরা অবশ্য একজন ডক্টরের সাথে কনসাল্ট করে আমরা কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা কার্ডিয়াক মারকাজে ট্যাটু কলিং বলে সেটা মাধ্যমিকের টেস্ট করতে পারি। আবার অনেক সময় দেখা যায়, অনুষ্ঠানিকভাবে হার্ট অ্যাটাক হবে। মনে করেন যে আমার হার্ট এটাক হয়ে গেছে। আমরা এটাকে গ্যাসের ব্যথা মনে করে অহেতুক বসে থাকব না।তাই আমরা বসে না থেকে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করব এবং প্রয়োজনে ডাক্তারের সকল চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করব।