রেমাটোয়েড আর্থরাইটিস কি ? কারণ, লক্ষণ এবং চিকিত্সা

রেমাটোয়েড আর্থরাইটিস হল একটি অস্থিরোগ, যা শরীরের বিভিন্ন অংশের মধ্যে স্বচ্ছতা উত্পন্ন করে। এটি আমদানি সম্পর্কিত হৃদরোগ হতে পারে, এটি শরীরের নিউরোলজিক সিস্টেম কে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং পুরুষ এবং মহিলাদের উভয়েরই জন্য এটি উপসর্গ হতে পারে।

রেমাটোয়েড আর্থরাইটিস কি  কারণ, লক্ষণ এবং চিকিত্সা

রেমাটোয়েড আর্থরাইটিস একটি অস্থিরোগ যা কখনও কখনও একদম আবেগপ্রবণ হতে পারে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা উত্পন্ন করতে পারে। এটি সাধারণত হাত, পা, কাঁধ এবং নিকটবর্তী অস্থি সম্পর্কিত স্থানগুলির জন্য সাধারণ। এটি আরও নিউরোলজিক সিস্টেমের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, যা শরীরের বিভিন্ন অংশে ধারণ করা যেতে পারে, যেমন মাথা, নড়ামাল সম্পর্কিত সমস্যা এবং মানসিক বিপদের জন্য অবশ্যই এটি উপসর্গ হতে পারে।

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস ব্যথা পরিচালনা: কার্যকর কৌশল এবং কৌশল

রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস এর ব্যথা পরিচালনার জন্য কিছু কার্যকর কৌশল এবং কৌশল নিম্নলিখিত হতে পারে:

  1. ওজন কমানো: যদি আপনি বার্তা হন যে আপনার ওজন বেশি আছে তবে ওজন কমানো খুব গুরুত্বপূর্ণ। বেশি ওজন হলে অস্থির ব্যথা বা পিঠ ব্যথা হতে পারে।
  2. বিশ্রাম পালন করা: বিশ্রাম পালন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ, যেহেতু এটি আপনার শরীরের ব্যথা হ্রাস করতে পারে। অবশ্যই এটি আপনার চিকিত্সকের সাথে আলোচনা করতে হবে যেখানে শারীরিক পরিমাণের বিশ্রাম পালন করা উচিত এবং কোন নির্দিষ্ট আবশ্যকতা থাকলে প্রস্তাবিত হবে।
  3. স্বাস্থ্যকর খাবার: পুরো পরিবারের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ওমেগা-৩ ভিটামিন এবং খনিজ যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং জিংক।
  4. প্রতিদিন ব্যায়াম করা: প্রতিদিন কম কম ব্যায়াম করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার মাংসপেশী শক্তি বা শক্তিশালী করে এবং শরীরের ব্যথা কমিয়ে নেয়।
  5. ঔষধ গ্রহণ করা: চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে ঔষধ গ্রহণ করা পদক্ষেপ হতে পারে। রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস রোগীদের জন্য চিকিৎসক বিভিন্ন ঔষধ পরামর্শ করবেন, সেগুলি ব্যবহার করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
  6. ফিজিওথেরাপি: ফিজিওথেরাপি একটি উপকারপ্রদ সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া হয়, যা রোগীদের জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি অস্থি ও মাংসপেশীগুলি একত্রে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং প্রতিটি ব্যথাকে হ্রাস করতে সাহায্য করে।
  7. স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন: স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস রোগীদের জন্য উপকারী। এটি শক্তিশালী এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়া, ক্ষুধামন্দা না হওয়া এবং নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিদিন শুকনো ফল খাওয়া থাকতে পারে।

এই উপকারপ্রদ কৌশল এবং কৌশলগুলি রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস রোগীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং এর সাথে সাথে চিকিৎসার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কাজ করা উচিত।

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস ডায়েট: ত্রাণের জন্য খাবারগুলি অন্তর্ভুক্ত এবং এড়িয়ে চলুন

রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস রোগীদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর পরিপূর্ণ খাদ্যপদার্থ খাওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটি সম্পূর্ণ ও স্বাস্থ্যকর ডাইট রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস রোগীদের দেখভাল করতে সাহায্য করতে পারে। একটি স্বাস্থ্যকর রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস ডায়েট অন্তর্ভুক্ত করা উচিত:

  • ফল এবং সবজি: ফল এবং সবজি খাওয়া রোগীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি শরীরের প্রতিটি অংশে খনিজ এবং ভিটামিন পূর্ণ করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে ফল এবং সবজি খাওয়া উচিত।
  • প্রোটিন: প্রোটিন খাওয়া রোগীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। মাংস, চিংড়ি, ডিম, দুধ এবং দাহিনি খাওয়া উচিত।
  • ভিটামিন এ: ভিটামিন এ খাওয়া রোগীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। মাছ, সবজি এবং ফলে ভিটামিন এ পূর্ণ পাওয়া যায়।
  • অমেগা-৩ ফ্যাট: অমেগা-৩ ফ্যাট খাওয়া রোগীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। মাছ, সুতি এবং নাট এমন খাবার খাওয়া উচিত যা অমেগা-৩ ফ্যাট ধারণ করে।
  • ক্যালসিয়াম: ক্যালসিয়াম খাওয়া রোগীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। দুধ, দই, পনির, সাগ-সবজি এবং কিশমিশ খাওয়া উচিত।

রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস রোগীদের খাবার থেকে এড়িয়ে নেওয়া উচিত:

  1. তেল: রোগীদের জন্য তেল একটি খেতে উচিত নয়। বাটার, ঘী এবং মাংসের চর্বি উচিতপার্থক্য করা উচিত।
  2. প্রক্সিমাল খাবার: প্রক্সিমাল খাবার হল সাধারণত দূর্গন্ধযুক্ত খাবার যা খাওয়া উচিত নয়। এটি বিস্তৃতভাবে প্রস্তুত খাবার যেমন বিস্কুট, চিপস, কেক ইত্যাদি যা রোগীর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
  3. প্রস্রাবণশীল খাবার: প্রস্রাবণশীল খাবার হল তাড়াতাড়ি পাচনযোগ্য খাবার যা রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। স্পাইসি খাবার, কফি এবং কোলা সমস্ত প্রস্রাবণশীল খাবার।

সারাদিন রোগীদের জন্য অত্যন্তপ্রয়োজনীয় হিসাবে পর্যাপ্ত পানি পান করা উচিত। ছাড়াও, রোগীদের জন্য পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং ব্যায়াম উচিত। সাধারণত রোগীদের জন্য বিশেষভাবে পরামর্শ দেওয়া হয় যে তারা উচ্চ পরিমাণে সুষম পরিবেশে থাকতে পারেন এবং ধূমপান ছেড়ে দিতে হবে।

কিভাবে ব্যায়াম রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের উপসর্গ উপশম করতে সাহায্য করতে পারে

রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস রোগীদের জন্য ব্যায়াম খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং এর মাধ্যমে উপশম না হওয়া উপসর্গ কমানো যায়। তবে রোগীদের জন্য একটি উপযুক্ত ব্যায়াম পরামর্শ দেওয়া উচিত যা রোগীদের শারীরিক সম্পূর্ণতার সাথে মিল খাতে হবে।

কিছু উপযুক্ত ব্যায়াম হল:

  1. সাধারণ ওজন বহন ব্যায়াম: এই ধরণের ব্যায়াম হল সাধারণত ব্যবহারকারীর ওজন বহন করে রাখার জন্য। এটি খুব সহজ এবং প্রায় সব মানুষ করতে পারে।
  2. একটি সাধারণ সাইকেল ব্যায়াম: একটি সাধারণ সাইকেল ব্যায়াম গুণমানের উপর নির্ভর করে এবং রোগীদের জন্য বিশেষভাবে উপযুক্ত হতে পারে।
  3. সাধারণ ওয়াকিং: সাধারণ ওয়াকিং অনেক সময় করা যায় এবং এটি সহজ সাধারণ ব্যায়াম যা রোগীদের জন্য উপযুক্ত।
  4. সাধারণ যোগাসন: সাধারণ যোগাসন স্থির হতে সাহায্য করে এবং রোগীদের স্থির থাকতে সাহায্য করে।

এছাড়াও, রোগীদের জন্য হাতের পাঠার ব্যবহার করা উচিত নয় এবং প্রথমে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। সাধারণত, রোগীদের জন্য মানসিক স্থায়িত্ব এবং শারীরিক সম্পূর্ণতা বজায় রাখার জন্য স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ ব্যায়াম পরামর্শ দেওয়া হয়। সেই সাথে রোগীদের স্থান এবং সময় বিবেচনায় নেওয়া উচিত।

এছাড়াও, সম্ভবত কিছু সাধারণ ব্যায়াম রোগীদের অসুখ বা উপসর্গ উপশম করতে সাহায্য করতে পারে, কিন্তু রোগীদের জন্য সেটি উপযুক্ত নয় হতে পারে। তাই রোগীদের জন্য ব্যায়াম পরামর্শ দেওয়া আগে ডাক্তারের সাথে পরার্মর্শ নেওয়া উচিত।

রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস রোগীদের জন্য ব্যায়াম খুব গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যকর ব্যায়াম সাধারণত রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিসের উপসর্গ উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। একটি ব্যায়াম পরিকল্পনা অনুসরণ করে রোগীদের মাসিক ব্যায়াম করা উচিত। এর মধ্যে নিম্নলিখিত কিছু ব্যায়াম রোগীদের জন্য উপযোগী হতে পারে:

  • স্বাস্থ্যকর ও সহজ ব্যায়াম: স্বাস্থ্যকর ও সহজ ব্যায়াম রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস রোগীদের জন্য উচিত। ডেইলি ওয়াক করা, স্কোয়াট, লেজ রেইজ, হাইক এবং স্ট্রেচিং রোগীদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে।
  • সাধারণ ব্যায়াম: সাধারণ ব্যায়াম রোগীদের জন্য উচিত। যেমন সাধারণ স্ট্রেচিং ব্যায়াম এবং যেসব সাধারণ ব্যায়াম রোগীদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে।
  • পানির ব্যায়াম: পানির ব্যায়াম সাধারণত রোগীদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে। যেমন সার্কুলার মুভমেন্ট, ফ্লেক্সিং এবং এক্সটেনশন রোগীদের জন্য উচিত হতে পারে।
  • হাত ব্যায়াম: হাত ব্যায়াম রোগীদের জন্য সাধারণত উপযুক্ত হতে হয়। যেমন ফিঙ্গার ফ্লেক্সিং এবং এক্সটেনশন, হ্যামার কার্ল এবং ওয়ার্ম-আপ রোগীদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে।
  • শক্তি ও কার্ডিও ব্যায়াম: শক্তি ও কার্ডিও ব্যায়াম রোগীদের উপসর্গ উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। যেমন স্কোয়াট, ডেডলিফ্ট, বেঞ্চ প্রেস এবং জগজগ রানিং রোগীদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে।

এছাড়াও, ব্যবহারকারীর বর্তমান স্থিতি এবং স্বাস্থ্যস্থিতির উপর ভিত্তি করে রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিস রোগীদের জন্য ব্যায়াম পরিকল্পনা করা উচিত। রোগীদের প্রথমে তাদের চিকিত্সকের সাথে কথা বলে সঠিক ব্যায়াম পরিকল্পনা করা উচিত। সঠিক উপায়ে ব্যায়াম করলে রোগীদের স্বাস্থ্য ও কার্যক্ষমতা উন্নয়ন হতে পারে।

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের জন্য বিকল্প থেরাপি: আপনার কী জানা উচিত

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস রোগীদের জন্য কয়েকটি বিকল্প থেরাপি উপলব্ধ আছে যা সাধারণত প্রস্তাবিত হয় যখন রোগীদের পরম প্রয়োজন হয়।

একটি সাধারণ বিকল্প থেরাপি হল প্রথম লাইন থেরাপি, যা রোগীদের জন্য সাধারণত সক্ষম হয়। এটি অধিকাংশ মানসম্পন্ন রোগীদের জন্য কার্যকর হয় এবং একটি সম্পূর্ণ চিকিত্সা পরিকল্পনা যেখানে ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এই থেরাপির মধ্যে নিম্নলিখিত ওষুধগুলি সম্মিলিত থাকে:

  1. নস্ট্রা এবং নন-স্টেরয়েডিয়াল এন্টি-ইনফ্লামেটরি ওষুধগুলি যেমন আসপিরিন, ইবুপ্রোফেন এবং নাপথালেন।
  2. ডিএমএর্এডি মধ্যে সম্মিলিত দ্রবণের ওষুধগুলি যেমন মেথট্রেক্সেট এবং লেফলুনোমাইড।
  3. হিউমিরা বিভিন্ন প্রকারের ওষুধ যেমন এটিনারসেপ্ট এবং হিউমিরা এবিএস।

যদি প্রথম লাইন থেরাপি কার্যকর না হয় তবে দ্বিতীয় লাইন থেরাপি পরিকল্পনা করা হয়। এই থেরাপির মধ্যে নিম্নলিখিত ওষুধগুলি সম্মিলিত থাকে:

  1. বায়োলজিকস যেমন অ্যাডালিমুমাব, ইনফিলিক্সিমাব এবং রিটুক্সিমাব।
  2. জয়েন্ট রিপ্লেসমেন্ট সার্জারি অথবা জয়েন্ট আর্থ্রোপ্লাস্টি, একটি প্রক্রিয়া যেখানে রোগীর বিন্দুস্থান পরিবর্তন করা হয় যাতে রোগী আর্থ্রাইটিসের কারণে আহত জয়েন্ট পরিবর্তন করতে পারেন।
  3. ফিজিওথেরাপি এবং অন্যান্য যৌথ থেরাপি যেমন বিশেষজ্ঞ ব্যবস্থাপনা, জুড়ে থাকা এবং মালিশ যেমন আর্থ্রোমিয়োফেসিয়াল থেরাপি এবং বিভিন্ন প্রকারের পদার্থচিকিত্সা।

এছাড়াও, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস রোগীদের জন্য যে কোনও থেরাপি সাধারণত পরিবর্তন করা হয় যদি প্রয়োজন হয়। রোগীদের স্বাস্থ্য পরিচর্যার জন্য একজন বিশেষজ্ঞ চিকিতকে দেখার সুপারিশ করা হয়।

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস এবং গর্ভাবস্থা: একটি স্বাস্থ্যকর যাত্রার জন্য টিপস

রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস প্রকৃতপক্ষে একটি অসুখ যা গর্ভবতী মা দের জন্য উপস্থিত থাকতে পারে। গর্ভবতী মা যারা রোগী হিসাবে রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের জন্য কিছু টিপস নিম্নলিখিতঃ

  1. নিয়মিত চিকিৎসা করুন: গর্ভবতী মাদের জন্য রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা সাধারণত সমস্যার পরিবর্তে বেশ কঠিন হতে পারে। তবে একটি বিশেষজ্ঞ চিকিতকে দেখার সুপারিশ করা হয় যাতে রোগের সম্ভাবনাগুলি এবং সমস্যাগুলি নির্ণয় করা যায়।
  2. নিয়মিত পরীক্ষা করুন: গর্ভবতী মাদের জন্য নিয়মিত পরীক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রাতের বেশিরভাগ সময় আস্থমা ও রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিসের লক্ষণ বাড়াতে পারে। তাই জরুরী হলে পরীক্ষা করতে হবে যাতে সমস্যাগুলি সম্ভাবনামতো আগেই ধরা যায়।
  3. উপযুক্ত ওষুধ ব্যবহার করুন: গর্ভবতী মাদের জন্য কিছু ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে যা রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস সেলাই এবং সমস্যাগুলি কমাতে সাহায্য করে। তবে, গর্ভবতী মাদের জন্য কোনও ওষুধব্যবহার করা উচিত নয় যদি এটি জন্মদান বা গর্ভপাত জন্য ক্ষতিকর হয়। সেবা প্রদানকারী চিকিতক সম্পর্কে জানার জন্য গর্ভবতী মা তাদের ডাক্তার বা মানব স্বাস্থ্য সেবা পরিচালক সঙ্গে কথা বলতে পারেন।
  4. সম্ভবত বিষদাঁত ও বাধাহী কাজ থেকে বিরত থাকুন: গর্ভবতী মাদের জন্য সম্ভবত বিষদাঁত ও বাধাহী কাজ থেকে বিরত থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিসের লক্ষণ বা সমস্যাগুলি বাড়ানোর সম্ভাবনা কমিয়ে দিতে পারে।
  5. স্বাস্থ্যকর আহার গ্রহণ করুন: গর্ভবতী মাদের জন্য স্বাস্থ্যকর আহার গ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস প্রতিষ্ঠান এবং স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কে আরও জানতে পারেন জন্য বিশেষজ্ঞ পুষ্টি পরামর্শকে দেখতে পারেন।
  6. পর্যায়ক্রমে বিশ্রাম নিন: গর্ভবতী মাদের জন্য পর্যায়ক্রমে বিশ্রাম নিতে হবে। এটি রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস সমস্যাগুলি বাড়াতে সাহায্য করতে পারে এবং স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থা প্রবর্তন করতে সাহায্য করতে পারে।

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস পরিচালনায় ডায়েট এবং পুষ্টির ভূমিকা

রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং প্রতিদিনের সঠিক পুষ্টি সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নলিখিত উপায়গুলি রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস পরিচালনায় সহায়তা করতে পারেঃ


  • সঠিক পরিমাণে পানি পান করুন: গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে না যে আপনি কতটা পানি পান করেন, তবে মধ্যপ্রবাহে রাখতে সম্ভবত পর্যায়ক্রমে পানি পান করা উচিত। গর্ভবতী মাদের জন্য সঙ্গে কিছু বড়দিনে পানি পান করা উচিত নয়, তবে প্রতিদিন সমান পরিমাণে পানি পান করা উচিত।
  • একটি সম্পূর্ণ যোগাযোগযুক্ত পুষ্টিতে সম্পূর্ণ হওয়া উচিত: পুষ্টিতে সম্পূর্ণ হওয়া উচিত এমন একটি যোগাযোগ হল সম্পূর্ণ খাবার পরিবর্তে খাবার চাই। গর্ভবতী মাদের জন্য সম্ভবততঃ পরিমিত খাবার পরিবর্তে খাবার চাই করা উচিত নয়। তাদের জন্য সম্পূর্ণ খাবার পরিবর্তে সম্পূর্ণ খাবার উচিত হতে পারে এবং স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থা প্রবর্তন করতে সাহায্য করতে পারে।
  • আপনার খাবারে সবজি এবংফল সম্পন্ন করুন: সবজি এবং ফল আপনার দেহে প্রয়োজনীয় পুষ্টি প্রদান করতে পারে এবং প্রতিদিনের পরিমাণে খেতে অনুশীলন করা উচিত। প্রতিটি সবজি এবং ফলকে আপনার খাবারে সম্মিলিত করুন এবং সম্ভবত বিভিন্ন ফলের রং, ছড়ানো এবং প্রকৃতি আপনার খাবারে সম্মিলিত করুন।
  • মাংস এবং মাছ খাওয়া উচিত হলেও সম্ভবত পরিমিত রকমে খাওয়া উচিত: মাংস এবং মাছ খাওয়া সম্ভবততঃ উচিত হতে পারে, তবে এদের পরিমাণ সম্ভবততঃ পরিমিত রকমে হতে পারে। প্রতিদিনে একটি সেবিং মাংস এবং একটি সেবিং মাছ খাওয়া উচিত হতে পারে।
  • ব্যক্তিগত খাবারের সম্পূর্ণ তালিকা দেখুন: রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য খাবার পরিবর্তে সম্পূর্ণ খাবার উচিত হতে পারে। আপনি একটি ব্যক্তিগত খাবারের সম্পূর্ণ তালিকা তৈরি করতে পারেন যা আপনার খাবারে সম্মিলিত হতে পারে। আপনি একটি পুষ্টিতে সম্পূর্ণ হওয়া সাধারণ খাবারের তালিকা দেখতে পারেন এবং তারপর তা আপনার খাবারে সম্মিলিত করতে পারেন।

দৈনন্দিন জীবনে রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের প্রভাব: মোকাবিলা করার কৌশল এবং টিপস

রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস হল একটি ক্রনিক রোগ যা দৈনন্দিন জীবনে ব্যক্তিদের প্রভাবিত করতে পারে। তবে কিছু কৌশল এবং টিপস মাধ্যমে আপনি এই রোগের প্রভাব কমিয়ে ফেলতে পারেন। নিম্নলিখিত হল কিছু টিপস এবং কৌশলর যা রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির মোকাবিলার জন্য সহায়তা করতে পারেঃ

  1. স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটি সম্পূর্ণ ও সঠিক পুষ্টির পরিকল্পনা করে স্বাস্থ্যকর খাবার উপভোগ করতে হবে।
  2. ব্যবহার সহজ ও স্থায়ী চলাচল উপকরণ: একটি স্থায়ী চলাচল উপকরণ ব্যবহার করা রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির মোকাবিলার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটি স্থায়ী চলাচল উপকরণ ব্যবহার করে আপনি আপনার শরীর ও মাথার জন্য নিরাপদ ও সুরক্ষিতভাবে ব্যবহার করতে পারেন।
  3. ব্যবহার উচিত পদুকা এবং পাওয়ার পদ্ধতি: উচিত পদুকা এবং পাওয়ার পদ্ধতি ব্যবহার করে রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির পা ও শরীরের মাথায় চাপ কমানো যায়। অবশ্যই পদুকা এবং পাওয়ার পদ্ধতি উচিত হতে হবে।
  4. যোগাযোগ মাঝে রাখা ও আপনার স্বাস্থ্য দেখার জন্য ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ রাখা: রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য সচেতনতা বেশি প্রয়োজন। আপনার ডাক্তারের সাথে নির্ভুল যোগাযোগ রাখতে হবে এবং আপনার স্বাস্থ্য দেখার জন্য পরামর্শ নেওয়া উচিত।
  5. ব্যায়াম পরিবর্তন করা: রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য ব্যায়াম খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে ব্যায়াম পরিবর্তন করে আপনি আপনার শরীরের এলাকাগুলি স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ ভাবে ব্যবহার করতে পারেন।
  6. প্রতিদিন পানি পান করা: প্রতিদিন যথাযথ পরিমাণে পানি পান করা রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। পানি পান করে আপনি আপনার শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং পরিমাণ সঠিক রাখতে পারেন।

প্রাথমিক হস্তক্ষেপের জন্য রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের প্রারম্ভিক সতর্কতা লক্ষণগুলি সনাক্ত করা

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস একটি ক্রনিক রোগ যা দীর্ঘস্থায়ী চিকিত্সার প্রয়োজন করে। তবে রোগটির প্রারম্ভিক সতর্কতা লক্ষণগুলি সনাক্ত করে এবং যথাসময়ে চিকিত্সা নিয়ে না থাকলে এটি আরও বড় সমস্যার কারণ হতে পারে। নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের প্রারম্ভিক সতর্কতা হিসাবে সনাক্ত করা যেতে পারেঃ

  • শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, আপনার হাত বা পা ভারী হয়ে যায় বা আপনি একটি কাজ করতে পারছেন না যা আগে করতে পারছিলেন।
  • ব্যাথা এবং ওজনের কমতা: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তি ব্যাথা অনুভব করতে পারেন যা আবার অন্যান্য সমস্যার সঙ্গে মিশে যেতে পারে। এছাড়াও, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির ওজনে কমতা হতে পারে।
  • জ্বর এবং অস্বস্তি: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তি জ্বর এবং অস্বস্তি অনুভব করতে পারেন। এটি রোগের প্রারম্ভিক লক্ষণগুলির মধ্যে থাকতে পারে।
  • স্বল্প চালনা: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তি স্বল্প চালনা করতে পারেন বা স্বল্প চালনার সময় ব্যথা অনুভব করতে পারেন।
  • স্বাভাবিক বদলাব: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির স্বাভাবিক বদলাব হতে পারে। এর মধ্যে থাকতে পারে খাবার খেতে অসুবিধা, ঘাড়ের অবস্থার পরিবর্তন এবং নিদ্রাঘাত সমস্যা।

এই সমস্যাগুলি রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তিদের সম্মুখীন করে তাদের চিকিত্সকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। একজন চিকিত্সক রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস পরীক্ষা করে এবং আপনার রোগের ধরণ এবং বিষয়গুলি নির্ধারণ করবেন। একবার রোগটি নিশ্চিত হলে, চিকিত্সক রোগের উপযুক্ত চিকিৎসা পরামর্শ দিবেন।

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস একটি ক্রনিক রোগ যা দৈনন্দিন জীবনে অনেক অসুবিধা সৃষ্টি করতে পারে। এই রোগের প্রারম্ভিক সতর্কতা লক্ষণগুলি নিম্নরূপঃ

  1. শারীরিক অসুস্থতা: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির শারীরিক অসুস্থতা হতে পারে। সেই অসুস্থতা থাকতে পারে ব্যথা, দুর্বলতা এবং অন্যান্য কারণে।
  2. জোড় ব্যথা: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসে সাধারণত একটি বা একাধিক জোড় ব্যথা হয়। ব্যথার সাথে সাথে জোড়ের আকার পরিবর্তিত হয়।
  3. জ্বর: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য জ্বর হতে পারে। জ্বর হল একটি সাধারণ লক্ষণ যা কোন প্রকার সংক্রমণের জন্য হতে পারে।
  4. স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই রোগের উপসর্গ হতে পারে ঘা বা ব্যথা, যা স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করতে পারে।
  5. স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই রোগের উপসর্গ হতে পারে স্বাস্থ্যকর খাদ্য না খাওয়া থেকে।
  6. শ্বাসকষ্ট: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এই সমস্যাটি হয় যখন রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত জোড়গুলি পাতলা হয় এবং শ্বাসকষ্ট হয়।
  7. অস্বাভাবিক জোড় চলাচল: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস দ্বারা আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য জোড় চলাচলে অস্বাভাবিকতা হতে পারে। অস্বাভাবিক জোড় চলাচলের উপসর্গ হতে পারে পাতলা হওয়া জোড়ের চলাচল এবং ব্যথা।

এই উল্লেখিত সমস্যাগুলি রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের প্রারম্ভিক সতর্কতা লক্ষণগুলি হতে পারে। যদি কেউ এই লক্ষণগুলি অনুভব করে তবে তিনি তাদের চিকিৎসকের সাথে কথা বলতে পারেন। চিকিৎসক একটি সম্পূর্ণ পরীক্ষা করবেন এবং প্রয়োজন হলে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার পরামর্শ দিবেন।

Previous Post Next Post